পরিচিতি:
এই পরিকল্পের অধীনে সুবিধাভোগী শিশুর একদিকে মেয়াদপূর্তিতে বিরাট অংকের অর্থপ্রাপ্তির নিশ্চয়তা রয়েছে আবার অন্যদিকে মেয়াদকালে (আল্লাহ না করুন) প্রিমিয়ামদাতার মৃত্যু ঘটলে বছরে বছরে সন্তানকে নির্দিষ্ট বৃত্তি প্রদানের মাধ্যমে পিতা-মাতার স্বপ্ন পূরণে আর্থিক নিরাপত্তার ব্যবস্থা
রয়েছে।
বৈশিষ্ঠ্য সমূহঃ
১. বীমা অংক হবে সর্বনিম্ন ৫০,০০০ টাকা। ২. পলিসির মেয়াদ ১০,১৫, ২০ বছর।
৩. মেয়াদপূর্তিকালীন বয়স বীমা গ্রহিতার ৭০ বছর (সর্বোচ্চ)।
৪. প্রিমিয়াম পরিশোধ পদ্ধতি হবে বার্ধিত। ৫. প্রিমিয়ামদাতা অবশ্যই পিতা হবেন তবে পিতার অবর্তমানে শিক্ষিতা, উপার্জনক্ষম মাতা ও হতে পারবেন।
সুবিধাসমূহঃ
১. বীমার মেয়াদপূর্তি পর্যন্ত প্রিমিয়ামদাতা এবং শিশু জীবিত থাকলে শিশুকে বীমাঅংক সহ নিশ্চিত মুনাফা হিসাবে প্রতি হাজারে ২০ টাকা হারে প্রতি বছরের জন্য প্রদান করা হবে।
২. বীমা চলাকালীন সময়ে প্রিমিয়ামদাতা (আল্লাহ্ না করুন) মৃত্যুবরণ করলে মেয়াদের পরবর্তী সময়ের জন্য প্রিমিয়াম মওকুফ হয়ে যাবে এবং মেয়াদপূর্তি পর্যন্ত শিক্ষা সহায়ক বৃত্তি হিসাবে প্রতি হাজার টাকা বীমা অংকের জন্য মাসিক ১০ টাকা হারে শিশুকে প্রদান করা হবে।
৩. বীমা মেয়াদের মধ্যে (আল্লাহ না করুন) শিশু মৃত্যুবরণ করলে অন্য শিশুর নামে পলিসি স্থানান্তর করা যাবে অথবা প্রিমিয়ামদাতা বীমাটি মেয়াদী বীমা হিসাবে নিজ নামে চালাতে পারবেন।
৪. প্রিমিয়ামদাতার মৃত্যুর পর বৃত্তি চলাকালীন সময়ে শিশুর মৃত্যু হলে বৃত্তি প্রদান বন্ধ হবে এবং মেয়াদ শেষে ওয়ারিশগণের পক্ষে মনোনীতক (গণ) কে বীমা অংক প্রদান করা হবে।
৫. দুই বছর প্রিমিয়াম প্রদানের পর বীমা চালু থাকলে প্রয়োজনে সমর্পন মূল্যের সর্বোচ্চ ৯০% বিনিয়োগ সুবিধা সহজ শর্তে গ্রহণ করা
৬. কমপক্ষে দুই বছর প্রিমিয়াম প্রদান করার পর পলিসিটি সমৰ্পন মূল্য অর্জন করে।