জনপ্রিয় ও সর্বাধিক প্রচলিত এই পরিকল্পে একাধিক কিস্তিতে বীমার টাকা পরিশোধ করা হয়। ফলে, বীমা গ্রহীতার পক্ষে অনেক অনাকাঙ্খিত অর্থনৈতিক সমস্যার তাৎক্ষণিক মোকাবেলা করা সহজতর হয়ে উঠে।
মেয়াদী বীমা আর্থিক সাহায্যের নিশ্চিত ও নিরাপদতম মাধ্যম হিসাবে জনপ্রিয়। অবসর গ্রহণকালে বা ছেলে- মেয়েদের শিক্ষার জন্য বা ব্যবসায়ের মূলধন এরূপ পরিবারের নানাবিধ অর্থনৈতিক প্রয়োজন মেটাতে সক্ষম।
মেয়াদী বীমা ১০ বছর থেকে ২০ বছর মেয়াদের হতে পারে। কিন্তু কোনক্রমেই বীমাগ্রাহকের মেয়াদপূর্তিকালীন বয়স ৬৫ বছরের বেশী হবে না।
ডাক্তারী পরীক্ষায় ‘উন্নতমান’ শ্রেণীভুক্তদের বেলায় সর্বোচ্চ ৫৫ বছর এবং ‘অনুন্নতমান’ শ্রেণীভুক্তদের বেলায় সর্বোচ্চ ৫০ বছর বয়স পর্যন্ত এই বীমা গ্রহণ করা যায়। বীমাগ্রাহকের মেয়াদ-পূর্তিকালীন সর্বোচ্চ বয়স হবে ৬৫ বছর কিন্তু ‘অনুন্নতমান’ শ্রেণীভুক্তদের বেলায় হবে ৬০ বছর।
এই পরিকল্পে বীমা মেয়াদ নূন্যতম ১০ বছর। এই পরিকল্পের সাথে দূর্ঘটনাজনিত মৃত্যু বীমা (DIAB) এবং দূর্ঘটনাজনিত মৃত্যু ও অঙ্গহানি বীমা (PDAB) গ্রহন করা যায়। প্রদত্ত প্রিমিয়ামের উপর আয়কর রেয়াত পাওয়া যায়। বীমা দাবীর টাকাও আয়কর মুক্ত।
প্রত্যাশিত মেয়াদী বীমা তিন দফা প্রদান পরিকল্পনা হিসাবে বীমগ্রাহক মহলে। সুপরিচিত। এই পরিকল্পনা-অন্তর্ভুক্ত বীমা ক্রয় করার মাধ্যমে বীমাগ্রাহক প্রধানতঃ ২টি সুবিধা পেয়ে থাকেনঃ
(১) বীমাকৃত অর্থ মেয়াদকালে তিন কিস্তিতে প্রদান করার ব্যবস্থা থাকায় এই বীমা ভবিষ্যৎ আর্থিক প্রয়োজন একাধিকবার মেটাতে সক্ষম।
(২) প্রথম বা দ্বিতীয় কিস্তির টাকা প্রদান করা সত্ত্বেও বীমার মেয়াদকালে মৃত্যু হলে বীমাকৃত সব টাকা দেয় ।
এই বীমা ১২, ১৫ অথবা ১৮ অথবা ২১ ও ২৪ বছর মেয়াদের হয়ে থাকে।
মেয়াদকালীন বিভিন্ন সময়ে দেয় কিস্তির পরিমাণ নিম্নরুপঃ
(ক) মেয়াদের এক তৃতীয়াংশ কাল অতিবাহিত হওয়ার পরে বীমাকৃত অঙ্কের শতকরা ২৫ ভাগ।
(খ) দুই তৃতীয়াংশ সময় অতিক্রান্ত হওয়ার পরে আবার শতকরা ২৫ ভাগ।
(গ) মেয়াদ শেষে বাকী ৫০ ভাগ নির্দিষ্ট মেয়াদপূর্তিতে বা তার আগে মৃত্যু
হলে লাভসহ পরিকল্পনায় অর্পিত সমুদয় বোনাস প্রদান করা হয়।
অর্থাৎ ১২ বছর মেয়াদের পলিসিতে ৪ বছর পর বীমা অংকের ২৫%, ৮ বছর পর বীমা অঙ্কের আরও ২৫% এবং মেয়াদ শেষে বাকী ৫০% অর্জিত বোনাসসহ দেয়া হয়। ১৫ বছর মেয়াদের পলিসিতে ৫,১০,১৫ বছর পর অনুরুপ কিস্তিতে দেয়া হয়। ১৮ বছর মেয়াদের পলিসিতে বীমার আংশিক অর্থ যথাক্রমে ৬ ও ১২ বছর অতিক্রান্ত হওয়ার পর এবং অবশিষ্ট অর্থ মেয়াদপূর্তির পর দেয়া হয়। ২১ বছর মেয়াদের পলিসিতে যথাক্রমে ৭, ১৪ ও ২১ বছর পর একই ভাবে কিস্তিতে বীমার আংশিক অর্থ পরিশোধিত হলেও মেয়াদপূর্তির পূর্বে বীমাগ্রহীতার মৃত্যু হলে বীমার পুরো টাকাই অর্জিত বোনাস সহ প্রদান করা হয়। এই পরিকল্পের সাথে দূর্ঘটনাজনিত মৃত্যু বীমা (DIAB) এবং দূর্ঘটনাজনিত মৃত্যু ও অঙ্গহানি বীমা (PDAB) গ্রহন করা যায়। প্রদত্ত প্রিমিয়ামের উপর আয়কর রেয়াত পাওয়া যায়। বীমা দাবীর টাকাও আয়কর যুক্ত।
এই পরিকল্পের অধীনে বীমাকৃত অর্থ মেয়াদকাল ৪ কিস্তিতে প্রদান করা হয়, যাতে বীমা গ্রহীতা ভবিষ্যতে আর্থিক প্রয়োজন একাধিকবার মেটাতে সক্ষম হন। এই বীমা ১২, ১৬, ২০, ২৪ বছর মেয়াদের জন্য হয়ে থাকে। মেয়াদকালে বিভিন্ন সময়ে দেয় কিস্তির পরিমাণ নিম্নরুপঃ
(ক) মেয়াদের এক চতুর্থাংশ সময় অতিক্রান্ত হওয়ার পর বীমা অঙ্কের শতকরা ২০ ভাগ।
(খ) মেয়াদের দুই চতুর্থাংশ সময় অতিক্রান্ত হওয়ার পর বীমা অঙ্কের শতকরা ২০ ভাগ।
(গ) মেয়াদের তিন চতুর্থাংশ সময় অতিক্রান্ত হওয়ার পর বীমা অঙ্কের শতকরা ২০ ভাগ।
(গ) মেয়াদ শেষে অর্জিত বোনাস সহ বীমা অঙ্কের অবশিষ্ট ৪০ ভাগ পরিশোধ করা হয় ১ম, ২য় ও ৩য় কিস্তিতে বীমার আংশিক অর্থ পরিশোধিত হলেও মেয়াদপূর্তির পূর্বে বীমা গ্রহীতার মৃত্যু হলে বীমার পুরো টাকাই অর্জিত বোনাস সহ প্রদান করা হয় ।
এই পরিকল্পের সাথে দূর্ঘটনাজনিত মৃত্যু বীমা (DIAB) এবং দূর্ঘটনাজনিত মৃত্যু ও অঙ্গহানি বীমা (PDAB) গ্রহন করা যায়। প্রদত্ত প্রিমিয়ামের উপর আয়কর রেয়াত পাওয়া যায়।
প্রত্যাশিত মেয়াদি বীমা-পাঁচ কিস্তি বীমা গ্রহীতার জরুরী আর্থিক প্রয়োজন মেটাতে সহায়তা করে। বীমা চলাকালীন ৫ (পাঁচ) কিস্তির মাধ্যমে বীমার টাকা প্রদান করার ব্যবস্থা এই পরিকল্পে রাখা হয়েছে, যাতে বীমা গ্রহীতা ভবিষ্যতে আর্থিক প্রয়োজন একাধিকবার মেটাতে সক্ষম হন। বীমাগ্রহীতার অকাল মৃত্যুতে বীমার পুরো টাকা পরিশোধ করার নিশ্চয়তা রয়েছে। ১ম, ২য়, ৩য় ও ৪র্থ কিস্তির টাকা প্রদান করা সত্ত্বেও বীমার মেয়াদকালে বীমাগ্রহীতার মৃত্যু হলে বীমা অঙ্কের সম্পূর্ণ টাকা অর্জিত বোনাস সহ প্রদান করা হয়। এই পরিকল্পের অধীনে ১০, ১৫, ২০, ২৫ এবং ৩০ বছর মেয়াদের বীমা হয়ে থাকে।
(ক) মেয়াদের এক পঞ্চমাংশ শেষে বীমাকৃত অঙ্কের শতকরা ১০ ভাগ।
(খ) মেয়াদের দুই পঞ্চমাংশ শেষে বীমাকৃত অঙ্কের শতকরা ১৫ ভাগ।
(গ) মেয়াদের তিন পঞ্চমাংশ শেষে বীমাকৃত অঙ্কের শতকরা ২০ ভাগ।
(ঘ) মেয়াদ শেষে অর্জিত বোনাস সহ বীমা অঙ্কের অবশিষ্ট্য ৩০ ভাগ ।
(ঙ) মেয়াদের চার পঞ্চমাংশ শেষে বীমাকৃত অঙ্কের শতকরা ২৫ ভাগ।
এই পরিকল্পের সাথে দূর্ঘটনাজনিত মৃত্যু বীমা (DIAB) এবং দূর্ঘটনাজনিত মৃত্যু ও অঙ্গহানি বীমা (PDAB) গ্রহন করা যায়। প্রদত্ত প্রিমিয়ামের উপর আয়কর রেয়াত পাওয়া যায়। বীমা দাবীর টাকাও আয়কর মুক্ত।
ইসলামের পাঁচটি মূল স্তম্ভের অন্যতম একটি স্তম্ভ হচ্ছে পবিত্র হজ্ব। মহান আল্লাহ পবিত্র কুরআনে হজ পালনের নির্দেশ দিয়েছেন। স্বাধীন, সুস্থ, বয়ঃপ্রাপ্ত ও হজে যাওয়া আসার সমুদয় খরচ ও এ সময়ে পরিবার পরিজনের ভরন। পোষণের সামর্থ যার রয়েছে তার জন্য হজ পালন করা ফরজ। এ ব্যাপারে আল্লাহর নির্দেশ, “মানুষের উপর আল্লাহর পক্ষ থেকে এ দায়িত্ব দেয়া হয়েছে যে, যারা এ ঘরে পৌছার সামর্থবান হবে” সে যেন এই ঘরে হজ্ব আদায় করে। (সুরা আল-ইমরান: আয়াত নং ৯৭)
পবিত্র হজ্ব পালনের আর্থিক সামর্থ্যের নিশ্চয়তা বিধানে সহযোগীতা দানের জন্য মার্কেন্টাইল ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড আপনার সেবায় দিচ্ছে “হজ্ব বীমা পলিসি”। এ পলিসি সঞ্চয়ের এমন একটি মাধ্যম যা পবিত্র হজ্ব, ওমরা পালন আপনার চাহিদা ও লক্ষ্যকে সামনে রেখে বেছে নিতে পারেন ৫ থেকে ১৫ বছরের যে কোন মেয়াদের একটি পলিসি। এই পরিকল্পের অধীনে সর্বনিম্ন বীমা অংক ১,০০,০০০/- (এক লক্ষ) টাকা।
মেয়াদ পূর্তিতে পাবেন মুনাফা সহ (লাভ-ক্ষতির ভিত্তিতে) বিরাট অংক যা আপনার হজ্ব বা ওমরা পালন করার পরও অন্য যে কোন প্রয়োজন মেটাতে সক্ষম হবে।
মেয়াদ পূর্তির পূর্বে বীমা গ্রহীতার মৃত্যুবরণ করলে (আল্লাহ না করুক) বীমা গ্রহীতার পুরো টাকা লাভ ক্ষতির ভিত্তিতে নির্ধারিত মুনাফা সহ তার পরিবারকে (মনোনীতককে) প্রদান করা হবে। এ বিরাট অংকের টাকা দিয়ে বীমা গ্রহীতার পক্ষে পবিত্র হজ্ব, ওমরা আদায়ের পরও তার অতি প্রিয়জনদের বিপদ উত্তরণ করা সম্ভব হবে। অন্ততঃ ২ (দুই) বছর প্রিমিয়াম প্রদানের পর পলিসি নগদ সমর্পন মূল্যের ৯০% ঋণ নিয়ে পবিত্র হজ্ব পালন করতে পারবেন কিংবা অন্য যে কোন জরুরী প্রয়োজন মেটাতে সক্ষম হবেন। প্রদত্ত প্রিমিামের উপর আয়কর রেয়াত পাওয়া যায়। বীমা দাবীর টাকাও আয়কর মুক্ত।
দেনমোহর বীমা পরিকল্প মূলত একটি সঞ্চয়ী বীমা পরিকল্প। বর্তমানে জনপ্রিয় ও সর্বাধিক প্রচলিত এই পরিকল্প বীমাগ্রহীতার অকাল মৃত্যুতে কিংবা নির্দিষ্ট মেয়াদ শেষে কাঙ্খিত অর্থপ্রাপ্তি নিশ্চিত করে। মহান আল্লাহপাক নির্দেশিত মুসলমানদের ফরজ কার্যাবলীর মধ্যে বিবাহ করা অথবা করানো একটি অন্যতম ফরজ কাজ। আল্লাহপাক হুকুম করেছেন যে, বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধের সময় পুরুষেরা যেন স্ত্রীদের হক আদায় করে অর্থাৎ মোহরানা পরিশোধ করেন। বিবাহকালে পিতা অথবা অভিভাবক আল্লাহর হুকুম মোহরানা নগদ দেয়ার পরিবর্তে বাকীতে লিপিবদ্ধ করায়। কিন্তু মোহরানা উসুল করা অবশ্যই পালনীয়। অথচ পরবর্তীতে এর বেশির ভাগই উসুল করা অবশ্যই পালনীয়। অথচ পরবর্তীতে এর বেশির ভাগই উসুল করা হয়না। মোহরানা আদায় না করা পর্যন্ত কেবলমাত্র বিবাহকারী নয়, মুরুব্বীগনও এই কবীরা গুনাহ হতে পরিত্রাণ পাবেন না। মার্কেন্টাইল ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড মোহরানা পরিশোধের মাধ্যমে ও কবীরাহ গুনাহ হতে পরিত্রানের জন্য প্রণয়ন করেছে “দেনমোহর বীমা পরিকল্প”। এই পরিকল্পে গ্রাহক অবশ্যই পুরুষ হতে হবে এবং তার স্ত্রী হবেন এই বীমার একমাত্র মনোনীতক ও সুবিধাভোগী।
কোন নির্দিষ্ট মেয়াদ পর্যন্ত বেঁচে থাকলে মেয়াদ শেষে অর্জিত লাভসহ বীমাকৃত অংক অর্থাৎ বীমার পুরো টাকা দেয়া হয়। এই অর্থ মোহরানা পরিশোধে সহায়তা করে। তাছাড়া বীমার মনোনীতক (স্ত্রী) এ অর্থ দিয়ে ছেলে-মেয়েদের লেখাপড়ার খরচ মেটাতে পারেন।
মেয়াদপূর্তির পূর্বে কোন কারণে বীমা গ্রহীতার অনাকাঙ্খিত (আল্লাহ না করুক) মৃত্যু হলে মৃত্যুর দিন পর্যন্ত জমাকৃত (ব্যক্তিগত আমানত পি.এ হিসাবে) পুরো অর্থ লাভসহ তার মনোনীতককে প্রদান করা হয়। এছাড়া বীমার গ্রহীতা বেঁচে থাকলে মেয়াদের অবশিষ্ট সময়ে তিনি যে পরিমাণ অর্থ প্রিমিয়াম হিসাবে জমা করতেন তার সমপরিমাণ অর্থ পিএসএ/তাবারুক ফান্ড থেকে মনোনীতক (স্ত্রীর) আর্থিক অস্বচ্ছলতা কাটিয়ে তুলতে বিশেষ অবদান রাখবে। এই পরিকল্পে বীমার মেয়াদ ১০ থেকে ২০ বছর। বীমা অংকের পরিমাণ হবে কমপক্ষে ৩০,০০০/- (ত্রিশ হাজার) টাকা।
অন্ততঃ দু’বছর প্রিমিয়াম জমা দেয়ার পর পলিসি হ্রাসকৃত বীমা অংকে রুপান্তরিত বীমার সুবিধা ও সমর্পন মূল্য অর্জন করে। প্রয়োজনে সমর্পন মূল্যের সর্বোচ্চ ৯০% বিনিয়োগ হিসাবে গ্রহণ করা যায়। যা দিয়ে মেয়াদপূর্তির পূর্বে বীমা গ্রহীতা ইচ্ছা করলে মোহরানার আংশিক দাবী পরিশোধ করতে পারেন। সম্পাদিত বীমা অংকের উপর প্রতি বছর আকর্ষনীয় হারে মুনাফা যোগ করা হয়। দু’বছর পর প্রিমিয়াম প্রদান বন্ধ হয়ে গেলেও সম্পাদিত বীমা মুনাফা অর্জন করতে থাকে। দাবী পরিশোধের সময় মূল বীমা অংক ও অর্জিত মুনাফাসহ পরিশোধ করা হয়।
প্রদত্ত প্রিমিয়ামের উপর আয়কর রেয়াত পাওয়া যায়। বীমা দাবীর টাকাও আয়কর মুক্ত।
প্রত্যেক পিতা-মাতাই তার শিশুর সম্ভাবনাময় উজ্জ্বল ভবিষ্যতের স্বপ্ন দেখেন। তারা তাদের জীবদ্দশায় সন্তানদের শিক্ষিত করে গড়ে তুলে সুসংহত অবস্থানে নিয়ে যেতে চান। সন্তানদের সুষ্ঠ ভাবে গড়ে তুলার জন্য সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন আর্থিক নিরাপত্তা। সন্তানকে শিক্ষিত সময়োপযোগী করে গড়ে তোলা এবং পিতা মাতার স্বপ্নকে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে মার্কেন্টাইল ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড আপনাদের খেদমতে পেশ করেছে “শিশু নিরাপত্তা বীমা পরিকল্প”। এই পরিকল্পের অধীনে প্রিমিয়ামদাতার একদিকে মেয়াদপূর্তি শেষে বিরাট অংকের অর্থ প্রাপ্তির নিশ্চয়তা রয়েছে আবার অন্যদিকে (আল্লাহ না করুক) মেয়াদকালের মধ্যে প্রিমিয়ামদাতার মৃত্যু ঘটলে বছরে বছরে সন্তানকে বৃত্তি প্রদানের মাধ্যমে পিতা-মাতার স্বপ্ন পুরনের আর্থিক নিরাপত্তাও এতে রয়েছে। এই পরিকল্পের অধীনে বীমার পলিসি যৌথভাবে প্রিমিয়ামদাতা ও শিশুর জীবনের উপর গ্রহন করা যায়। শিশুর পিতা অথবা শিক্ষিত ও উপার্জনক্ষম মাতা শিশুর প্রিমিয়ামদাতা হবেন। পলিসি গ্রহনের সময় শিশুর বয়স সর্বোচ্চ ১৫ (পনের) বছর এবং সর্বনিম্ন ৬ (ছয়) মাস এবং মেয়াদপূর্তিকালীন বয়স ১৮ বছরের কম এবং ২৫ বছরের বেশি হবেনা।
১। বীমা চলাকালীন সময়ে প্রিমিয়ামদাতা (আল্লাহ না করলে আর কোন প্রিমিয়াম দিতে হবেনা। সে ক্ষেত্রে শিশুকে (Beneficiary Child) নিম্নোক্ত সুবিধাদি প্রদান করা হয় (ক) যতদিন পর্যন্ত পলিসির মেয়াদ শেষ না হচ্ছে ততদিন পর্যন্ত স্টাইপেন্ড (Stipend) হিসেবে বীমা অংকের শকরা ১ ভাগ অর্থ প্রদান যা তিন মাস অন্তর অস্তর প্রদান করা হয়। (খ) মেয়াদ শেষে অর্জিত মুনাফা সহ (লাভ-ক্ষতির ভিত্তিতে) পুরো বীমা অংক প্রদান করা হয়ে থাকে।
২। যদি মেয়াদ পূর্তির পূর্বেই শিশুটি মৃত্যুবরণ করে সেক্ষেত্রে নিম্নোক্ত সিডিউল অনুযায়ী প্রিমিয়ামদাতাকে বীমার টাকা প্রদান করা হয়ঃ
সময়কাল | প্রদত্ত সুবিধা |
৬ মাস পর্যন্ত | বীমা অংকের ২৫% |
৬ মাস থেকে ১২ মাস পর্যন্ত | বীমা অংকের ৫০% |
১২ মাস থেকে ২৪ মাস পর্যন্ত | বীমা অংকের ৭৫% |
দুই বছরের ঊর্দ্ধে | বীমা অংকের ১০০% |
৩। যদি প্রিমিয়ামদাতা এবং শিশুটি মেয়াদপূর্তি পর্যন্ত বেঁচে থাকেন মুনাফা সহ (লাভ-ক্ষতির ভিত্তিতে) শিশুকে প্রদান করা হয়ে থাকে।
সে ক্ষেত্রে বীমা অংক অর্জিত
৪। যদি প্রিমিয়ামদাতার মৃত্যুর পর বীমার মেয়াদের মধ্যে বৃত্তি চলাকালীন সময়ে শিশুর মৃত্যু ঘটে সেক্ষেত্রে বৃত্তি প্রদান বন্ধ হবে এবং বীমার মেয়াদ শেষে মুনাফা সহ (লাভ-ক্ষতির ভিত্তিতে) পুরো বীমা অংক ফারায়েজ অনুসারে ওয়ারিশগণকে প্রদান করা হবে। এই বীমায় Sum at Risk এর ভিত্তিতে মেডিক্যেল চাহিদাদি দাখিল করতে হবে। প্রদত্ত প্রিমিয়ামের উপর আয়কর রেয়াত পাওয়া যায়। বীমা দাবীর টাকাও আয়কর মুক্ত। এই পরিকল্পে কোন সহযোগী বীমা গ্রহন করা হয়না। প্রিমিয়াম প্রদেয় প্রিমিয়ামের টাকা বার্ষিক কিস্তিতে অগ্রিম পরিশোধ্য। মেয়াদপূর্তি পর্যন্ত অথবা
প্রিমিয়াম দাতা বা শিশুর মৃত্যু পর্যন্ত এই প্রিমিয়ামের টাকা প্রদান করতে হবে।
বিঃ দ্রঃ কেবলমাত্র পুরুষ ও চাকুরীজীবি শিক্ষিত মহিলা এই পরিকল্প গ্রহণ করতে পারবেন। বীমা অংক ২,০০,০০০/= বা তার উর্দ্ধে হলে নিয়মানুযায়ী শিশু বিশেষজ্ঞ কর্তৃক মেডিকেল সার্টিফিকেট অন্যান্য পরীক্ষা (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) জমা দিতে হবে।
যারা এককালীন সঞ্চয় বা যাদের হাতে অব্যবহৃত সঞ্চিত অর্থ আছে এক কিস্তি বীমা পরিকল্প তাদের জন্য বিনিয়োগের অপূর্ব সুযোগ এনে দিয়েছে। আপনি এতে বিনিয়োগ করতে পারেন নিশ্চিত ভবিষ্যতের জন্য। কারণ এ পরিকল্পে মেয়াদ শেষে বীমা অংকের দ্বিগুন অর্থ প্রদান করে থাকে। এই বীমা পরিকল্প ৬ ১৫ বছর মেয়াদের হয়ে থাকে। বীমা অংক হবে কমপক্ষে ১০,০০০/= (দশ হাজার) টকা।
মেয়াদ পূর্তিতেঃ বীমার মেয়াদপূর্তিতে বীমা গ্রহীতাকে বীমাকৃত অংকের দ্বিগুণ অর্থ প্রদান করা হয়ে থাকে।
মৃত্যুঃ বীমা গ্রহীতার মৃত্যুতে (আল্লাহ না করুক) শরী’আহ্ ভিত্তিক তার
ওয়ারিশগণের পক্ষে মনোনীতককে বীমা অংকের দ্বিগুন অর্থ প্রদান করা হবে।
প্রিমিয়ামঃ এই বীমায় একটি মাত্র প্রিমিয়াম প্রদান করতে হয়। ঝুঁকি গ্রহণের দুই বছর পর হতে এই পরিকল্পে সমর্পণ ও বিনিয়োগ সুবিধা গ্রহণ করা যেতে পারে । প্রদত্ত প্রিমিয়ামের উপর আয়কর রেয়াত পাওয়া যায়। বীমা দাবীর টাকাও আয়কর মুক্ত। এই পরিকল্পের সহযোগী বীমা DIAB/PDAB গ্রহন করা যায় না।
প্রত্যেক পেশার মানুষের যৌবনের কর্মমুখ অধ্যায় অতিক্রম করে মনের অজান্তেই একদিন বরণ করে নিতে হয় জীবনের বার্ধক্যের নির্মম সত্যকে। জীবন মধুময় নিত্য আশার আনন্দে নদীর স্রোতের মত গতিময় হলেও শেষ জীবনে প্রবীণদের জন্য সর্বাধিক অর্থের প্রয়োজন। তাই জীবনের এ বাস্তবতা উপলব্ধি থেকেই মার্কেন্টাইল ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড চালু করেছে “পেনশন বীমা পরিকল্প”।
আপনার স্বচ্ছল এবং শান্তিময় ভবিষ্যত রচনার ভিত্তি স্থাপনে এ পলিসি ৫০ বছর থেকে ৬০ বছর পর্যন্ত প্রত্যাশিত যে কোন বয়স থেকে নির্দিষ্ট অংকের আমৃত্যু পেনশন পাওয়ার নিশ্চয়তা দিবে। মেয়াদপূর্তির সাথে সাথে আজীবন পেনশন শুরুর নিশ্চয়তা দিবে। মেয়াদপূর্তির সাথে সাথে আজীবন পেনশন প্রদান করা হয়।
পেনশন প্রাপ্তির গ্যারন্টি বা নিশ্চয়তা ১০ বছর অর্থাৎ পেনশন শুরুর পর বীমা গ্রহীতার মৃত্যু হলে (আল্লাহ না করুক) ১০ বছরের অবশিষ্ট সময়ে পেনশন পাবেন তার নমিনিগণ। পেনশন আরম্ভ হওয়ার পূর্বে, বীমা গ্রহীতার মৃত্যু হলে (আল্লাহ না করুক) নমিনিকে সর্বোচ্চ বার্ষিক পেনশনের ১০ গুন টাকা প্রদান করা হবে। বার্ষিক পেনশনের ১০গুন বীমা অংক নির্ধারণ করে অতিরিক্ত (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) অবলিখন চাহিদা তলব করা হবে।
প্রদত্ত প্রিমিয়ামের উপর আয়কর রেয়াত পাওয়া যায়। বীমা দাবীর টাকাও আয়কর মুক্ত। এই পরিকল্পের সহযোগী বীমা DIAB/PDAB সুবিধা দেয়া যাবে না।
পরিচিতিঃ বাংলাদেশের স্বল্প আয়ের মানুষ যথা কৃষক, শ্রমিক সমবায়, পশুপালক, মৎস্যজীবি, কামার, কুমার, তাঁতী, গৃহিনী সহ দেশে বিদেশে অবস্থানরত সকল স্তরের মানুষ এ পরিকল্পের আওতায় জীবন বীমার কল্যাণ লাভ করতে পারেন। যারা চাকুরী অথবা ব্যক্তিগত জীবনে পেনশনের আওতাভূক্ত নন এবং যারা পেনশনভুক্ত কিন্তু বার্ধক্যে আরও অধিক আর্থিক নিরাপত্তা পেতে চান এই পরিকল্পটি তাদের জন্য প্রযোজ্য।
বৈশিষ্ট ঃ এই পরিকল্পে বীমার মেয়াদ যথাক্রমে ১০, ১১, ১২, ১৩, ১৪, ১৫, ১৬, ১৭, ১৮, ১৯ ও ২০ বছর। এই পরিকল্পে প্রিমিয়াম বয়স নির্ভর নয়। এই পরিকল্পে সর্বনিম্ন মাসিক কিস্তি ৩০০/= টাকা এবং সর্বোচ্চ ১০,০০০ (দশ) হাজার) টাকায় সীমিত থাকবে। ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে অথবা এম- ব্যাংকিং এর মাধ্যমে প্রিমিয়াম জমা করা যাবে। প্রিমিয়াম জমা দেয়ার সাথে সাথে বীমা গ্রাহকের মোবাইল Confirmation SMS চলে যাবে।
সুবিধা সমূহঃ
পরিচিতিঃ বাংলাদেশের স্বল্প আয়ের মানুষ যথা কৃষক, শ্রমিক সমবায়, পশুপালক, মৎসজীবি, কামার, কুমার, তাঁতী, গৃহিনী সহ দেশে বিদেশে অবস্থানরত সকল স্তরের মানুষ এ পরিকল্পের আওতায় জীবন বীমার কল্যাণ লাভ করতে পারেন। যারা চাকুরী অথবা ব্যক্তিগত জীবনে পেনশনের আওতাভুক্ত নন এবং যারা পেনশনভুক্ত কিন্তু বার্ধক্যে আরও অধিক আর্থিক নিরাপত্তা পেতে চান এই পরিকল্পটি তাদের জন্য প্রযোজ্য।
বৈশিষ্টঃ এই পরিকল্পে বীমার মেয়াদ যথাক্রমে ১০, ১১, ১২, ১৩ ১৪, ১৫, ১৬, ১৭, ১৮, ১৯ ও ২০ বছর। এই পরিকল্পে প্রিমিয়াম বয়স নির্ভর নয়। এই পরিকল্পে সর্বনিম্ন মাসিক কিস্তি ৩০০/= টাকা এবং সর্বোচ্চ ১০,০০০ (দশ) হাজার) টাকায় সীমিত থাকবে। ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে অথবা এম- ব্যাংকিং এর মাধ্যমে প্রিমিয়াম জমা করা যাবে। প্রিমিয়াম জমা দেয়ার সাথে সাথে বীমা গ্রাহকের মোবাইল Confirmation SMS চলে যাবে।
সুবিধা সমূহঃ
পরিচিতিঃ এই পরিকল্পের অধীনে একজনের প্রিমিয়াম নিয়ে যৌথভাবে স্বামী এবং স্ত্রীর উভয়ের নামে বীমা ঝুঁকি গ্রহণ করা যায়। মেয়াদকালে (আল্লাহ না করুন) স্বামী স্ত্রী দুইজনের যে কোন একজনের মৃত্যু হলে প্রিমিয়াম প্রদান বন্ধ হবে এবং অন্যজন কে বীমা অংক তত্সহ অর্জিত মুনাফাসহ প্রদান করা
যৌথভাবে স্বামী এবং স্ত্রীর নামে এই বীমা গ্রহণ করা হয়।
১. এই পলিসির বীমা অংক হবে সর্বনিম্ন ৫০,০০০ টাকা
২. পলিসির মেয়াদ হবে ১০,১৫, ২০, ২৫, ৩০, ৩৫ বছর
৩. মেয়াদপূর্তিতে বয়স ৭০ বছর (সর্বোচ্চ) ৪. প্রিমিয়াম নির্ধারন হবে বয়োজৈষ্ঠ্য ব্যাক্তির বয়স অনুযায়ী।
সুবিধাসমূহঃ
১. বীমার মেয়াদপূর্তি পর্যন্ত বীমা গ্রহিতাদ্বয় জীবিত থাকলে বীমা অংক অর্জিত মুনাফাসহ বীমা গ্রহিতাদেরকে প্রদান করা
২. বীমার মেয়াদের মধ্যে স্বামী এবং স্ত্রী দুই জনের মধ্যে যে কোন একজন মৃত্যুবরণ করলে যিনি জীবিত থাকবেন তাকে বীমা অংক অর্জিত মুনাফাসহ প্রদান করা হয়।
৩. বীমার মেয়াদের মধ্যে স্বামী এবং স্ত্রী উভয়ের মৃত্যু হলে বীমা অংক অর্জিত মুনাফাসহ মনোনীত (গণ) ফারায়েজ অনুযায়ী ওয়ারিশ (গণ) / উত্তরাধিকার (গণ) কে প্রদান করা হয়।
৪. দুই বছর প্রিমিয়াম প্রদানের পর বীমা চালু থাকলে প্রয়োজনে সমর্পণ মূল্যের সর্বোচ্চ ৯০% বিনিয়োগ সুবিধা সহজ শর্তে গ্রহণ করা যায়
৫. কমপক্ষে দুই বছর প্রিমিয়াম প্রদান করার পর পলিসিটি সমর্পন মূল্য অর্জন করে।
পরিচিতি: এই পরিকল্পের অধীনে সুবিধাভোগী শিশুর একদিকে মেয়াদপূর্তিতে বিরাট অংকের অর্থপ্রাপ্তির নিশ্চয়তা রয়েছে আবার অন্যদিকে মেয়াদকালে (আল্লাহ না করুন) প্রিমিয়ামদাতার মৃত্যু ঘটলে বছরে বছরে সন্তানকে নির্দিষ্ট বৃত্তি প্রদানের মাধ্যমে পিতা-মাতার স্বপ্ন পূরণে আর্থিক নিরাপত্তার ব্যবস্থা রয়েছে।
বৈশিষ্ঠ্য সমূহঃ
১. বীমা অংক হবে সর্বনিম্ন ৫০,০০০ টাকা। ২. পলিসির মেয়াদ ১০,১৫, ২০ বছর।
৩. মেয়াদপূর্তিকালীন বয়স বীমা গ্রহিতার ৭০ বছর (সর্বোচ্চ)।
৪. প্রিমিয়াম পরিশোধ পদ্ধতি হবে বার্ধিত। ৫. প্রিমিয়ামদাতা অবশ্যই পিতা হবেন তবে পিতার অবর্তমানে শিক্ষিতা, উপার্জনক্ষম মাতা ও হতে পারবেন।
সুবিধাসমূহঃ
১. বীমার মেয়াদপূর্তি পর্যন্ত প্রিমিয়ামদাতা এবং শিশু জীবিত থাকলে শিশুকে বীমাঅংক সহ নিশ্চিত মুনাফা হিসাবে প্রতি হাজারে ২০ টাকা হারে প্রতি বছরের জন্য প্রদান করা হবে।
২. বীমা চলাকালীন সময়ে প্রিমিয়ামদাতা (আল্লাহ্ না করুন) মৃত্যুবরণ করলে মেয়াদের পরবর্তী সময়ের জন্য প্রিমিয়াম মওকুফ হয়ে যাবে এবং মেয়াদপূর্তি পর্যন্ত শিক্ষা সহায়ক বৃত্তি হিসাবে প্রতি হাজার টাকা বীমা অংকের জন্য মাসিক ১০ টাকা হারে শিশুকে প্রদান করা হবে।
৩. বীমা মেয়াদের মধ্যে (আল্লাহ না করুন) শিশু মৃত্যুবরণ করলে অন্য শিশুর নামে পলিসি স্থানান্তর করা যাবে অথবা প্রিমিয়ামদাতা বীমাটি মেয়াদী বীমা হিসাবে নিজ নামে চালাতে পারবেন।
৪. প্রিমিয়ামদাতার মৃত্যুর পর বৃত্তি চলাকালীন সময়ে শিশুর মৃত্যু হলে বৃত্তি প্রদান বন্ধ হবে এবং মেয়াদ শেষে ওয়ারিশগণের পক্ষে মনোনীতক (গণ) কে বীমা অংক প্রদান করা হবে।
৫. দুই বছর প্রিমিয়াম প্রদানের পর বীমা চালু থাকলে প্রয়োজনে সমর্পন মূল্যের সর্বোচ্চ ৯০% বিনিয়োগ সুবিধা সহজ শর্তে গ্রহণ করা
৬. কমপক্ষে দুই বছর প্রিমিয়াম প্রদান করার পর পলিসিটি সমৰ্পন মূল্য অর্জন করে।
পরিচিতিঃ বাংলাদেশের স্বল্প আয়ের মানুষ যথা কৃষক, শ্রমিক সমবায়, পশুপালক, মৎস্যজীবি, কামার, কুমার, তাঁতী, গৃহিনীসহ দেশে বিদেশে অবস্থানরত সকল স্তরের মানুষ এ পরিকল্পের আওতায় জীবন বীমার কল্যাণ লাভ করতে পারেন। যারা চাকুরী অথবা ব্যক্তিগত জীবনে পেনশনের আওতাভূক্ত নন এবং যারা পেনশনভুক্ত কিন্তু বার্ধক্যে আর ও অধিক আর্থিক নিরাপত্তা পেতে চান এই পরিকল্পটি তাদের জন্য প্রযোজ্য ।
বৈশিষ্টঃ এই পরিকল্পে বীমার মেয়াদ যথাক্রমে ৬, ৭, ৮, ৯, ১০, ১১, ১২, ১৩, ১৪, ১৫ বছর। এই পরিকল্পে সর্বনিম্ন মাসিক কিস্তি ৫০০/= টাকা থেকে শুরু করে গ্রাহকের বীমাযোগ্যস্বার্থের উপস্থিতিতে প্রিমিয়াম প্রদানের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। বিকাশ এমক্যাশ সহ অন-লাইন পেমেন্ট অপশন থেকে প্রিমিয়াম জমা করা যায় বলে ঘরে বসে প্রিমিয়াম জমা দেওয়া যায়। প্রিমিয়াম জমা দেয়ার সাথে সাথে বীমাগ্রাহকের মোবাইল Confirmation SMS দেওয়া হয়।
সুবিধা সমূহঃ বীমাকৃত মেয়াদপূর্তি পর্যন্ত জীবিত থাকলে সম্পূর্ণ বীমা অংক মুনাফাসহ প্রদান করা হয়। মেয়াদ পূর্তির পূর্বে যে কোন সময় বীমা গ্রাহকের মৃত্যু হলে এমনকি প্রথম কিস্তি পরিশোধের হওয়ার পর ও যে কোন সময় বীমা গ্রাহকের মৃত্যু হলে মৃত্যু দিন পর্যন্ত অর্জিত মুনাফাসহ সম্পূর্ণ বীমা অংক প্রদান করা হবে। স্বল্প আয়ের কর্মজীবি মানুষ অবসর জীবনে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কিংবা বিনিয়োগযোগ্য পুঁজি গঠনে সক্ষম হন। কিস্তি মাসিক পদ্ধতিতে জমা নেয়া হয় বিধায় স্বল্প আয়ের কর্মজীবি মানুষ বীমাটি স্বচল রাখতে সক্ষম হন ।